আজ শুক্রবার( ২২ এপ্রিল ) দুপুরের দিকে দোয়ারাবাজার উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের ভূজনা এলাকায় নদীর ড্রেজারের পাইপে আটকানো ভাসমান অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন দোয়ারাবাজার থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান।
নিহত মতিউর রহমান সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার নোয়ারাই ইউনিয়নের লক্ষিবাউর গ্রামের আফতাব মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আজ দুপুরে ছাতক থানা পুলিশ তিনজনকে আটক করে ।
মতিউরের এ রকম রহস্যময় মৃত্যু নিয়ে গুটা উপজেলার লোকমুখে চলছে আলোচনা আর সমালোচনার ঝড়। এটা সাধারণ মৃত্যু! না কি? হত্যা তা নিয়ে চলছে সবার নমেই জল্পনা কল্পনা।
স্থানীয় এলাকাবাসী ও পুলিশ জানা যায়, গত (১৯ এপ্রিল মঙ্গলবার) রাতে একই গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে জাবির বাড়ির পাশে সুরমা নদীতে মাছ ধরতে মিয়া মতিউরকে ডেকে তার সঙ্গে নিয়ে যায়। পরে ওই রাতে মাছ ধরা শেষে জাবির মিয়া বাড়ি ফিরে আসলেও মতিউর আরবাড়ি ফেরেননি। মতিউর রহমান নিখোঁজ হওয়ার পরদিন বুধবার ছাতক থানায় মতিউর নিখোঁজ রয়েছে মর্মে তার পরিবারের পক্ষ থেকে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়।
এর সত্যতা নিশ্চিত করে ছাতক থানার উপ-পরিদর্শক আতিকুল আলম খন্দকার বলেন, ঘটনাটি এখনও রহস্যাজনক। নিখোঁজ মতিউর রহমানের মৃত্যুর বিষয়টি পুলিশেরতদন্ত চলছে।
আমাদেরবাংলাদেশ.কম/সিয়াম